El মরমী পর্যটন কখনও কখনও একটি ভুল ধারণা আছে। কোনও শামানের চারপাশে জড়ো হওয়া একাধিক হিপ্পিজ কল্পনা করতে পারে, কোনও থ্রিলার থেকে সরাসরি কোনও আচারে ধরা পড়ে। তবে বোকা বানাবেন না।
এই যাত্রাটি পুরো আমেরিকা জুড়ে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে চলেছে, কেবল অ্যাডভেঞ্চারারাই নয়, পণ্ডিতদেরও আকর্ষণ করে। এবং অনেকের কাছে পেরুর এই ভ্রমণ শুরু করার মতো ভাল জায়গা আর নেই, যেখানে অ্যামাজনের মাঝখানে ইতিহাস এবং প্রায় আধ্যাত্মিক প্রকৃতি সংযুক্ত রয়েছে।
এই অনুশীলনের কেন্দ্রে রয়েছে আয়াহুয়াসকা, ম্যাজিক মাশরুমের মতো একটি প্রভাব সহ একটি দেশীয় bষধি। এটি হ্যালুসিনোজেন, তবে বাস্তবের দৃষ্টিভঙ্গিটিকে বিকৃত করার পরিবর্তে এটি আরও স্পষ্ট করে তোলে। বলা হয় বিবেকের ধারনা আছে।
এটি ভ্রমণকারীকে এই অনুভূতি দেয় যে তারা প্রকৃতিতে রয়েছে, এমন একধরণের শিথিলতা পেশ করে যা স্পা-তে কোনও দিনের মতো নয়। এটি ধ্যান, প্রতিবিম্ব, মানসিক নিরাময় এবং সমস্ত ধরণের সম্ভাবনার দরজা উন্মুক্ত করে।
অনুশীলনটি নতুন নয়, দক্ষিণ আমেরিকার বাইরে এর প্রধান উকিল সম্ভবত উইলিয়াম বুরুজ, যিনি তাঁর বইয়ে এ সম্পর্কে লিখেছিলেন ইয়াগি লেটারস। এখানে তিনি স্থানীয়ভাবে ইয়াগ নামে পরিচিত অধরা ভেষজকে খুঁজে পেতে অ্যামাজন রেইনফরেস্টে তার যাত্রার বিবরণ দিয়েছেন, যা তিনি বলেছিলেন যে এটি তার "চূড়ান্ত সমাধান" হতে চলেছে।
আইয়ুয়াসকা সম্পর্কে, এটি লক্ষ করা উচিত যে এটি আমেরিকান ভারতীয় নিরাময়কারীরা 1770 এর দশকের প্রথম দিকে ব্যবহার করেছিলেন, সম্ভবত "হারিয়ে যাওয়া প্রাণ এবং দেহ" খুঁজে পাওয়ার জন্য এটি ব্যবহৃত হয়েছিল। নামটি "আত্মার দ্রাক্ষালতা" তে অনুবাদ করে। একটি সাধারণ হাঁটাচলা আপনাকে জঙ্গলের গভীরে নিয়ে যায়, যেখানে প্রকৃতি নিজেকে প্রতিবিম্ব এবং ধ্যান শান্ত করতে ভালভাবে ধার দেয়।
এটি জানা যায়নি যে রহস্যময় পর্যটনটি ধরা পড়বে, বা এটি এখনও অতীতের বৈজ্ঞানিক সংশয়বাদীদের চালিয়ে মূলধারায় পরিণত হবে কিনা। এই মুহুর্তে এটি সাধারণ রুটের একটি বহিরাগত বিকল্প, বিশেষত যাদুঘরের পরিদর্শন করার চেয়ে কম পরিচিত রাস্তাটি নিতে চায় এমন লোকদের সুবিধা গ্রহণ করা।